শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

একট ভয়ংকর ব্ল্যাক ম্যাজিকের সত্য ঘটনা

আর্সসালামু ওয়াআলাইকুম, আমার নাম জসীম আহাম্মেদ তৌহিন। পেশায় একজন ওয়েব সাইট ডিজাইনার এন্ড স্টুডেন্ট, আমার বাসা ময়মনসিংহের ভালুকা থানায়।
 আজকে আপনাদের সাথে আমি যে ঘটনাটি শেয়ার করতে যাচ্ছি, ঘটনাটি ঘটে প্রায় ২২ বছর পুর্বে আমাদের পাশের এক গ্রামে, কিন্তু এখনো ঘটনাটি লোখমুকে প্রচলন আছে। ঘটনাটা মূলত একটা ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে, সভ্যতার আদি থেকেই জাদুবিদ্যা আর জাদুকর বিষয়ে মানুষের প্রচণ্ড রকম আগ্রহ। জাদুবিদ্যা মূলত অতিন্দ্রিয় আর প্রাকৃতিক শক্তিকে বশ করার বিদ্যা। আর পৃথিবীতে কিছু দুস্টু শ্রেণির লোকেরা এ বিদ্যা শিখে থাকে। তারা কঠোর সাধনা করে অন্ধকার জগত্‍ এর বাসিন্ধাদের সাথে যোগাযুগ স্থাপন করে, আর এসব ভূত বা প্রেতাত্মার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে ভবিষ্যদ্বাণী বা কোন কাজ করার বিদ্যাকে ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালোজাদু বলে। অন্যদিকে এক ধরনের বিশেষ ব্ল্যাক ম্যাজিক হচ্ছে ভুডু। ভুডুবিদ্যার সাহায্যে নাকি কবরের লাশ জ্যান্ত করে তাকে গোলামের মতো খাটানে যায়। ভুডুবিদ্যা বা ব্ল্যাক ম্যাজিকের সর্বপ্রথম সংকলন হয় আফ্রিকায়: প্রচলিত আছে যে, কোন এক সময় আফ্রিকার মরক্কোর জঙ্গলে এক বুড়ি বাস করত।
 বুড়ি অনেক সাধনা উপাসনায় সিদ্ধ ও যাদুবিদ্যায় পারদর্শী ছিল, তার এক ছেলে ছিল, হঠাং একদিন অপঘাতে বুড়ির ছেলেটি মারা যায়।তখন বুড়ি তার ম্যৃত ছেলের শরীরে ভুডুবিদ্যা প্রয়োগ করে এবং তার ছেলেকে আবার জীবন্ত করে ফেলে ও প্রতিহিংসার প্রতিশোধ নেয় >> যাইহোক এখন মূল ঘটনায় আসি''
গ্রামের নাম চান্দাবর, রাজীব আর সজীব ঐ গ্রামের বাসিন্ধা। তারা বয়সে যুবক, রাজীব আর সজীব একজন আরেজনের খুব ভালো বন্ধু। হঠাং একদিন এই বন্ধুত্বের মাঝে ফাটল ধরল। ফাটল ধরার কারন: রাজীবের একটি ছোট বোন ছিল, তার নাম ছিল মুন্নি। মুন্নি দেখতে অনেক বিউটিফুল ছিল। যাইহোক, সজীব রাজীবদের বাড়ীতে যাওয়া আসার ফলে সজীব আর মুন্নির মাঝে একটা সম্পর্ক হয়ে যায়।
 এই সম্পর্কের খবরটা একদিন রাজীব জেনে যায় ও সজীবের সাথে ঝগড়া করে, সজীব ঝগড়ার এক পর্যায়ে বলে: আমি তোর বোনকে বিয়ে করব। আর রাজীব উত্তরে বলে: আমি বেঁচে থাকতে আমার বোনকে তোর কাছে বিয়ে দিব না। এইভাবে দুই বন্ধু হয়ে যায় একজন আরেকজনের চিরশুত্রু।
 এইখান থেকে মেইন ঘটনার শুরু:
রাজীব আর সজীবের ঝগড়ার এক মাস পর থেকে, হঠাং একদিন রাজীবের খুব জ্বর হয়, তারপর ডাক্তারে কাছে যায় ঔষধ খায় কিন্তু জ্বর কিছুতেই কমছিল না। এভাবে যত দিন যাচ্ছে সে ততো অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে, চেহেরা ভেঙ্গে ঝুলে পড়েছে, বিছানা থেকে উঠতে পারে না, বল শক্তি হারিয়ে বুড়ো হয়ে যাচ্ছিল। দিন-রাত কত রকম চিকিত্‍সা চলছিল কিন্তু রাজীবের কোন পরিবর্তন হয় না, দিন দিন তার শরীর অবশ হয়ে যাচ্ছে।
 অসুস্থের মাঝে রাজীব প্রতিদিন রাত্রে অদ্ভুদ ধরনের স্বপ্ন দেখত, যেমন: সে মারা গেছে লাশ হয়ে খাটিয়ায় শুয়ে আছে তার চারপাশে পরিজন আন্তীয়স্বজনরা কাঁদছে, এবং সজীব দূরে দাড়িয়ে হাসতাছে। এমন অন্ভুদ রকমের স্বপ্ন প্রতিদিন দেখে এভাবেই মৃত্যুর সঙ্গে পান্জা লরে দিন কাটছিল রাজীবের।
 একদিন রাজীবের ছোট চাচা তাদের বাড়ীর পিছনের বাশঝাড়ে যায় আগাছা জঙ্গল কেটে পরিক্সার করার জন্য, যখন আগাছা জঙ্গল সাফ করতে ছিল, তখন সে দেখতে পেল বাশঝাড়ের এক জায়গাই কিছু লালমাটি বের হয়ে আছে, তখন সে লালমাটিটার কাছে যায়।এবং লক্ষ করে দেখল এবং তার মনে হল মাটিটার ভিতরে কিছু পুঁতে রাখা আছে, তার সন্ধেহ হল। এক সময় সে সাহস করে তার হাতের দা দিয়ে ঐ মাটিতে আচার দেই,
আচার দেওয়ার পর সে কিছু একটা দেখল, তারপর ভয়ে ভয়ে আরেকটু মাটি সরায় ও তারপরে সে দেখল একটা বাচ্ছার হাত এটা দেখে সে সাথে সাথে বাশঝাড় থেকে বেড়িয়ে দৌড় দিয়ে বাড়ীতে চলে যায় এবং সবাইকে বলে
বাশঝাড়ের ভিতর মরা বাচ্ছার লাশ। তখন বাড়ীর কয়েকজন সাহসীরা বাশঝাড়ে আসে ও খুব ভয়ে ভয়ে মাটি খুড়ে। মাটি খুরার পর তারা দেখল একটি বাচ্ছার লাশ, বাচ্ছার শরীরে হাতে মুখে পায়ে ঠোটে কানে ভিবিন্ন যায়গাই অনেকগুলো সুচ ফুটানো ও সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপারটা হল বাচ্ছাটার মুখের দাতগুলো অনেক ভয়ংকর, বাচ্ছাটা তার দুই দাত দিয়ে একটি তাবিজ কামরে দরে রেখেছে। বাচ্ছাটার এই রকম দৃশ্য দেখে সবাই ভয়ে কাপছে, তখন ঐ ঘটনাটি গ্রামের চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে এবং সে জাইগায় অনেক লোকজন ঝড়ো হয়, সব লোকজনের মাঝে একজন মুরুব্বি হুজুর ছিলেন, তিনি বাচ্ছাটা দেখেই সাথে সাথে বললেন এটা বাচ্ছা না এটা একটা মোমের তৈরি পুতুল। তখন সবাই অবাক হয়ে হুজুরের মুখের দিকে চেয়ে থাকে ও জানতে চায় এই পুতুল কেই এইখানে এইভাবে পুতে রাখা হয়েছে? তখন হুজুর কিছু না বলে পুতুলটা মাটি থেকে হাতে নেই, এবং পুতুলের গায়ে লাগানো সবগুলো সুচ বের করে ও পুতুলের দাত ভেঙ্গে তাবিজটা আগুনে পুড়িয়ে ফেলে।
 তারপর হুজুর সবাইকে বলে এই পুতুলের দ্বারা কাউকে বান মারা হয়েছে, যতদিন এ পুতুলটা মাটির নিচে ভালো থাকবে, যাকে ভান মারা হয়েছে সে ঠিক ততদিন বাঁচবে, পুতুলটা আস্তে আস্তে ধ্বংস হবে, যাকে কবজ করা হয়েছে সেই ব্যাক্তিটাও আস্তে আস্তে অসুস্থ হবে। পুতুলটা একদিন মাটির সাথে মিশে যাবে ঐ ব্যক্তিটাও তখন দুনিয়ার বুকে শেষ নিঃস্বাশ ত্যাগ করবে। হুজুরের কথাগুলো সবাই অবাক হয়ে শুনছিল। এবং হুজুর বলল এই বাশঝাড়ের আশে পাশের বাড়ীতে কেউ কি অসুস্থ আছে অনেকদিন ধরে, তখনি সাথে সাথে রাজীবের পরিবারের সকল লোকজন উত্তর দেয়। তখন হুজুর রাজীবের কাছে যায় এবং সবকিছু জিঙ্গাসা করে ও বলে তোমার কি কারো সাথে কোন প্রকার বড় ধরনের ঝগড়া হয়েছে বা কোন শুত্রু? তখন রাজীব সজীবের সাথে তার বোনকে নিয়ে ঝগড়ার কথা বলে ও প্রতিদিন সে যে অদ্ভুদ স্বপ্নটা দেখত সেই কথাও বলে। তারপর হুজুর বুঝতে পারল এটা তার বন্ধু সজীবের কাজ। এবং সজীবকে তার বাড়ী থেকে লোক দিয়ে দড়িয়ে আনা হয় এবং টপচার করে জিঙ্গাসা করা হয়, তখন সজীব সবকিছু শিকার করে ও বলে আমি চেয়েছিলাম রাজীব মরে যাক তারপরে আমি মুন্নিকে বিয়ে করব।
 সেজন্য আমি এক কবিরাজের কাছে যাই ও সেই কবিরাজ আমাকে কিছু কাজ দেয় রাজীবের মাথার চুল, হাতের নখ নেওয়ার জন্য। তখন আমি তার শরীরআংশ নিয়ে কবিরাজের কাছে যাই এবং কবিরাজ একটি পুতুল তৈরি করে ও পুতুলের শরীরে কাপনের কাপড় পড়িয়ে আমার হাতে দিয়ে বলে, যে এই পুতুলটাকে জানাযা পড়ে তোর শত্রুর বাড়ীর ৪০ হাতের মদ্যে মাটির নিচে পুঁতে রাখবে,, আর বলে যত তারাতারি পুতুলটা বিনিস্ট হবে ততো তারাতারি তোর পথের কাটা দুর হয়ে যাবে। আমি তখন পুতুলটা নিয়ে ও কয়েকজন ফ্রেন্ড মিলে এক হুজুরের কাছে যাই এবং জানাযা পড়িয়ে নিয়ে আসি। হুজুর জিঙ্গাসা করেছিল কাপনের কাপড়ের ভিতর কার লাশ, তখন আমি বলেছিলাম আমার ছোটভাই কিছুক্ষন আগে হয়ছে ও এখন মারা গেছে। মানুষ যাতে না জানতে পারে সেজন্য আপনার কাছে নিয়ে এসেছি। এই বলে হুজুরের হাতে কিছু টাকা দিলাম ও কাওকে বলতে না করলাম। তারপর পুতুলটাকে এনে বাশঝাড়ে পুঁতে রাখি। {যাইহোক} পুতুল ওঠানোর পর থেকে রাজীব ধীরে ধীরে আগের মতে সুস্থ হয়ে যায়। এবং সজীবকে পুলিশে ধড়িয়ে দেওয়া হয় ও কবিরাজকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
 এই ছিল আমার শুনা একটি সত্য ঘটনা ভালো লাগলে পড়ে শুনাবেন ভাইয়া। আমার জানা আরো কিছু আলোকিক ঘটনা আছে যদি সময় পাই তাহলে লিখে পাঠাব। এমন একটা ভৌতিক অনুষ্ঠান প্রচার করার জন্য এশিয়ান রেডিওকে আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক কালো ভুত লাল পেত্নীর শুভেচ্ছা। আমারা ভূতেরা আছি এশিয়ান রেডিওর সাথে দেখি কনক ভাই ফিরোজ ভাই আমাদের আটকায় কে? সবাই একদিন ভয় পাবে, যে যেখানেই আছেন এশিয়ান রেডিও
পকেটেই রাখুন। আর ঘরের বাতি নিভিয়ে জানালা খুলে কানে হেডফোন লাগিয়ে ফোলসাউন্ডে এইড ডি কোয়ালিটিতে শুনতে থাকুন ভৌতিক । এশিয়ান রেডিও 90.8 FM... চলো দূর বহুদুর।

Phone: +8801626852072
 Email: joshimbhaluka@hotmail.com
 facebook: http://facebook.com/joshim.bhaluka.3
 My blogsite: http://joshim-s.blogspot.com

বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আমার জীবনের সেরা হাড় কাপানো লোমহর্ষক ঘটনা

আমার নাম জসীম পেশায়
 একজন ওয়েব সাইট ডিজাইনার এবং স্টুডেন্ট
 বাসা ময়মনসিংহের ভালুকা থানায়
 ঘটনাটি ২০১০ সালের মার্চ
 মাসে ঘটে আমি তখন ক্লাস ৮ম শ্রেনিতে  পড়ি, >>
আমি যে ঘটনাটি সেয়ার করব তা হল
 আমি তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি। আমি ছিলাম
 ক্লাসের সেরা ছাএ সে সুবাদে অনেক
 মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব ছিল। যার
 ফলে সবাই আমাকে ভালবাসত। আমি যখন
 ক্লাস সেভেন এ উদয়মান হই, তখন একটি মেয়ের
 সাথে আমার খুব বন্ধুত্ব হয়, যা মনে করেন
 ভালবাসা। আর এ ভালবাসার নেশায়
 আমি হয়ে যায় ক্লাসের খারাপ ছাএদের
 মধ্যে একজন। নিয়মিত ক্লাস করিনা, স্কুল
 কামাই করি। আর সুযোগ পেলেই দিন রাত
 মেয়েটার সাথে ফোনে কথা বলি।
 এমনি করে দিন কেটে যাচ্ছিল। আমি যখন
 ক্লাস ৮ম শ্রেনীতে  উঠি। তখন আমার রেজাল্ট খুব
 বেশি একটা ভাল হয়নি। কিন্তু
 সেদিকে একে বারেই আমার খেয়াল নেই।
 আব্বা আম্মু
 বাসা থেকে বকা ঝোকা করছে,যে রেজাল
 এমন হল কিভাবে। আমি তাদের কারও কথায়
 উত্তর দেইনা। ক্লাস 8 এর ৫ম দিন,এখান
 থেকে মেইন ঘটনার শুরু। যে মেয়েটার
 সাথে আমার সম্পর্ক হয়, ফিরোজ ভাই
 ব্যক্তিগত কারনে আমি মেয়েটার নাম
 উল্লেখ করছি না। সেই মেয়েটাকে তার
 বাবা লেখা পড়ার স্পীড বাড়ানোর জন্য
 নাইট কোচিং এ ভরতি করাই।
 এদিকে সে রাত ১১ টার সময় বাড়ি ফিরে।
 সাথে তার বাবা থাকে যার
 কারনে আমি তার সাথে বেশি কথা বাথা ও
 মিলামেশা করতে পারিনা। এদিকে আমার
 মাথায় ৬৪ সেন্টিমিটার তাপমাতরা।
 আমি একদিন আম্মুকে বললাম যে আমি নাইট
 কোচিং করব। আম্মু আর
 কথা না বাড়িয়ে কোচিং সেন্টারে এ
 ভরতি করিয়ে দিলেন। আমার কোচিং এর
 প্রথম দিন যাওয়ার
 সাথে সাথে মেয়েটা আমাকে দেখে মহা খুশি আমিও
 খুশি কারণ
 আমরা দুজনে একসাথে যাওয়া আসা করব।
 কিন্তু রাতে কোচিং থেকে বাড়ি ফেরার
 পথে মেয়েটার বাবা থাকায়
 বেশি একটা কথা বলতে পারতাম না।
 এভাবে দিন চলতে লাগল। হঠাৎ একদিন
 আমি সাভাবিক রাতের মত
 হাতে একটা মোবাইল কাধে ব্যাগ
 ঝুলিয়ে রাত ৮টার সময় কোচিং এ
 যাচ্ছি মোবাইলের লাইটটা অন করে। প্রায়
 একমাইল রাস্তা হেটে কোচিং এ যেতে হয়।
 আমাদের বাড়ি গ্রামে। ছোট থেকেই
 গ্রামে বেড়ে ওঠা। প্রতিনিয়ত ভুত পেতের
 ঘটনা দেখতে শুনতে অবস্থ হয়ে গেছি। এখন
 সাভাবিক মনে হয়। তাই কিছু না ভেবেই
 আনমনে নিরজন
 রাস্তা দিয়ে একা একা হেটে যাচ্ছি।
 আমার গন্তব্যে পৌছার জন্য।
 মোবাইলে গান বাজতাছে ফোল সাউন্ডে ।
 ফিরোজ ভাই আর একটা কথা বলে রাখা ভাল
 যে,আমাদের গ্রামে এখন প্রযন্ত কোন
 বিদ্যুৎ আসেনি। বিদ্যুৎনা থাকায় সন্ধার
 পরেই গ্রামটি নীরব থাকে। আমাদের
 গ্রামে রাত ৮ টা মানে গভীর রাত। সন্ধার
 পরেই সবাই ঘরের খিল
 লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। গ্রামের
 মানুষেরা মোবাইল চাজ্ দেয়
 একমাইল দুরের বিরুনীয়া বাজার থেকে।
 আর গ্রামের ভিবিন্ন স্থানে রয়েছে পুকুর,
ডোবা,বাশঝাড়, আম,কাঠালের গাছে বরা বন
 জঙ্গল, বলতে গেলে একটি অজ পাড়া গাঁ। ও
 এখন ও তাই,যাই হোক ঘটনায় আসি।
 আমি রাস্তা হাটছি মেয়েটার
 কথা চিন্তা করে। কিন্তু হঠাৎ আমার
 মোবাইলের গানটা থেমে গেল।
 আমি মোবাইলের দিকে তাকিয়ে দেখলাম
 মোবাইলের চাজ্ কম বেটারি low
 warning দিচ্ছে। তাই আমি গান
 না বাজিয়ে রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছি আপন
 মনে। নিজের পায়ের শব্দ
 নিজেকে শুনতে হচ্ছে। হঠাৎ আমার মনে হল
 আমার পিছনে কেও একজন আছে পায়ের
 সাউন্ড পাওয়া যাচ্ছে কিন্তু
 পিছনে তাকিয়ে দেখি কেও নেই। আবার
 সামনের দিকে হেটে যাচ্ছি এবার কিছু
 ফিশ ফিশ কথা বাথা শুনতে পেলাম।
 মনে একটু সাহস পেলাম, হয়ত
 আশে পাশে লোকজন আছে কিন্তু মোবাইলের
 লাইট দিয়ে দেখলাম কেও নেই চারদিক
 ঘুটঘুটে অন্ধকার। আর শো শো ঠান্ডা বাতাশ
 বইছে। এবার একটা মেয়েলি বয়েসের
 হাসির শব্দ শুনতে পেলাম, ও অবাক
 হয়ে রিতিমত ভয় পেয়ে গেলাম, এত
 রাতে জঙ্গলের ভিতর
 মেয়ে আসবে কোথেকে,,,, আমি ভাবলাম মনের
 ভুল। আমি রাস্তা দিয়ে হেটে শেষ প্রযন্ত
 কোচিং এ
 গিয়ে দেখি মেয়েটা একা একা ক্লাসে বসে আছে, কোন
 সার নেই অফিষ ঘর বন্ধ।
 আমি বললাম কী বেপার
 তুমি একা বাকিরা কই? সে আমাকে বলল
 আজকে কোচিং বন্ধ।
 আমি মেয়েটাকে বললাম তোমার
 বাবা আসেনি? সে বলল জরুরি কাজে ঢাকায়
 গেছে,ফিরতে ২/৩ দেরি হবে, আব্বু
 বলেছে তোমার সাথে যাওয়া আসা করতে। এ
 কথা বলেই
 সে আমাকে জরিয়ে ধরল, আমি নিজেকে সংযত
 করে বললাম চল বাড়ি যাওয়া যাক।
 সে বলল চল, দুজন নিরজন
 রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছি  আর
 কথা বলছি। আমার
 একটা কথা মনে পড়ছে, তাকে জিঙ্গাসা করলাম
 যে, আজকে কোচিং এ আসছ কার সাথে?
 সে উত্তর বলল তার এক কাজিন এর সাথে।
 আমি বললাম তোমার কাজিন এখন কোথায়?
 সে বলল বাড়ি চলে গেছে।  আমি ও
 সে কথা বলতে বলতে রাস্তা দিয়ে হাটছি।
 এমন সময় কান্নার শব্দ, একটা মেয়েলি কন্ঠ''

''আমি থমকে দাড়ালাম ঠিক
 সে জায়গা যে জায়গায় হাসির শব্দ
 পেয়েছিলাম!! আমি এখন মেয়েটির
 দিকে না তাকিয়ে সাহস করে বললাম,
যে তুমি এখানে দাড়াও
 আমি দেখে আসছি কে কান্না করে।
 আমি রাস্তা থেকে জঙ্গলে প্রভেশ
 করে দেখি, একটা মেয়ে পিছন
 দিকে ঘুরে বসে কান্না করছে, আমার
 পায়ের শব্দ সে, কান্না থামিয়ে দিল।
 কাছাকাছি যাওয়ার পর আমি বললাম
 কে তুমি??? এখানে কান্না করছ,?? আমার কথার
 কোন উত্তর দিল না।  আমার
 দিকে ঘুরে তাকাল এবং আমি মোবাইলের
 লাইটের আলোই যা দেখলাম।
 সেই মেয়েটা: যাকে আমি ভালবাসি তার
 মুখে রক্ত।  আমি এই দৃশ্য দেখে ভয়
 পেয়ে দৌড়ে জঙ্গল
 থেকে বেড়িয়ে এসে দেখি রাস্তায় আমার
 গ্রালফ্রেনটি নাই।  আমি তার নাম
 ধরে ডাকলাম কিন্তু কোন সাড়া শব্দ নেই।
 আমি বুঝতে পারছিলাম না আমার
 সাথে কী হচ্ছে, কি করব, কোথায় যাব না চিঃকার করব, কিছুই মুখ দিয়ে আসছে না।।। ঠিক তখন
 পিছনে ফিরে দেখি সাদা কাফনের কাপড়
 পরা এক লাশ দু হাত বাড়িয়ে আমার
 দিকে এগিয়ে আসছে। আমি বই বেগ মোবাইল
 ফেলে প্রানের ভয়ে পাগলের মত  দৌড়াতে থাকলাম।
 এবং সাহস নিয়ে পিছনে ফিরে দেখি লাশটাও
 আমাকে ধরার জন্য দৌড়াচ্ছে। তারপর
 আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি।  এবং পরদিন
 নিজেকে নিজের বিছানায় আবিষ্কার করি।
 আমার চারপাশে সবাই দাড়িয়ে আছে।
 আমার জ্ঞান ফেরার পর সবাই
 আমাকে জিঙ্গেস করল যে কী হয়ে ছিল আমার
 সাথে। আর কেনই বা অজ্ঞান
 হয়ে পরে ছিলাম কোচিং সেন্টারে ক্লাসের
 ভিতরে।  আমি তখন সব ঘটনা খুলে বললাম
 এবং আমার কাজিনরা কয়েকজন মিলে দিনের
 বেলায় সে জঙ্গলে যায়।
 এবং গিয়ে দেখতে পায় যে, আমার
 মোবাইল,বই বেগ
 ছরিয়া ছিটিয়ে পরে রয়েছে। তখন সবাই
 বিশ্বাস করল আমি খুব একটা বড় ধরনের
 ঘটনার সম্মুখিন হয়েছি। পরে বাসায় হুজুর
 আনা হয়,  হুজুর তার পালিত জ্বীনের
 দ্বারা বলে যে, মেয়েটা কান্না করছিল।
 সেটা ছিল একটি ভাল মেয়ের আত্তা। কোন ঘটনার প্রক্ষিতে
 তাকে পাকিস্তান প্রিয়ডে এই
 জঙ্গলে তার কাজিনরা ধর্ষন করে ও
 মেরে ফেলে। এর
 পরে থেকে মেয়েটা ছেলে দেখলেই অতকৃষ্ঠ
 লাগত।  হুজুর আরও জানায় মেয়েটার তার
 কাজিনের সাথে ভালো সম্পক্ ছিল। হুজুর
 পরে একটা তাবিজ দেয়।  এরপর আমি ২ মাস
 যাবত অসুস্থ ছিলাম। পরে সুস্থ
 হয়ে জানতে পারি যে দিন আমি কোচিং এ
 গিয়েছিলাম সে দিন বন্ধ ছিল ও আমার
 প্রেমিকা কোচিং এ যায়নি/তাহলে কার
 সাথে আমি কথা বললাম!!!
 কে আমাকে জরিয়ে ধরেছিল!!! ফিরোজ ভাই
 তার পর থেকে আমি একেবারেই মেয়েটার
 সাথে কথা বলা ছেড়ে দেই। পড়া লেখায়
 মনযোগ দেই। আমি এখন ইন্টার B.A 1st year এ
 পড়ছি। আশা করবেন বাকি দিনগুলো যেন
 ভালবাবে কাটাতে পারি। আর সময়
 পেলে আপনাকে আমাদের গ্রামে পুকুর বটগাছ
 নিয়ে কয়েকটা ঘটনা আছে গ্রামের
 প্রতিবেশীদেরকে নিয়ে, সেই
 ঘটনা গুলো সেয়ার করব । এই ছিল আমার
 জীবনের স্বরনীয় ঘটনা।।
Mobile +8801735449676
 Email:
 joshimsonea@gmail.com
 Facebook http://facebook.com/
 joshim.bhaluka.3
 my blogsite
 http://Joshim-s.blogspot.com

রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

অফরুন্ত ভালোবাসা, স্টুপিড এন্ড মায়াবতীর লাভ হিস্টরীজ

একটা ছেলে একটা মেয়েকে অনেক ভালোবাতো । মেয়েটাও ছেলেটাকে সমান ভালোবাসতো ।
একদিন সেই ছেলেটা মেয়েটাকে চ্যালেন্জ করে বসলো । খুব সহজ একটা চ্যালেন্জ, "তুমি যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো তাহলে তুমি আমার সাথে একটা সম্পূর্ণ দিন কোন রকম যোগাযোগ করবে না । যদি তুমি টানা ২৪ ঘন্টা যোগাযোগ না করে থাকতে পারো তাহলে আমি তোমাকে আজীবন ভালোবাসবো ।"
মেয়েটা রাজি হলো । সে সারা দিন একবারও যোগাযোগ করলো না ছেলেটার সাথে । কোন ফোন-কল বা কোন এস.এম.এস. - কিছুই করলো না । পরদিন মেয়েটা দৌড়ে গেল ছেলেটার বাসায় । মেয়েটা জানতো নাযে ছেলেটার ক্যান্সার ছিলো আর তার আয়ু ছিলো মাত্র ২৪ ঘন্টা ।মেয়েটার চোখ দিয়ে অঝোর-ধারায় পানি পড়লো যখন সে দেখতে পেলো, ছেলেটা কফিনে শুয়ে আছে আর তার পাশে একটা চিঠি । সেখানে লেখা আছে, "তুমি পেরেছ..রোজ এরকমই থেকো সোনা.. আই লাভ ইউ..."
via http://joshim-s.blogspot.com

একটা দুস্ট মিস্টি ভালোবাসার গল্প। হা হা হা পড়ে দেখুন অনেক মজা পাবেন।

ছেলেটি আর মেয়েটি ভীষণ ভালবাসত দুজন দুজন কে...
ছেলেটির একটি মাত্র দোষ ছিল, দেরী করে আসা...মেয়েটি প্রতিদিন অপেক্ষা করত,কিন্তু কখনো রাগ করত না...
একদিন মেয়েটি এলো না...
ছেলেটি ভীষণ রেগে মেয়েটির বাড়িতে গিয়ে জানতে পারল যে মেয়েটির ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে এবং হসপিটালে শেষ সময়টুকু কাটাচ্ছে...
ছেলেটি নিজের বাড়িতে এলো..একটি চিঠি লিখল," রোজ তুমি আমার জন্যে অপেক্ষা করতে না? আজ আমি তোমার আগে গিয়ে  তোমার জন্যে অপেক্ষা করব..."
ছেলেটি ছাদ থেকে লাফ দিল..
.
.
.
.
.
.
.
.
ঠিক তখনি ওখান দিয়ে সুপারম্যান যাচ্ছিল,
সুপারম্যান কি ছেলেটিকে বাঁচাতে পারবে?
জানার জন্যে দেখুন "সুপারম্যান শো"; প্রতিদিন সন্ধ্যে ছটায় কার্টুন নেটওয়ার্কে!
জানি বন্ধুরা এটা পড়ে তোমাদের আমাকে মারতে ইছা করছে...
কিন্তু কি আর করা  যাবে বলো,
হোআটস্যাপ ফ্রি, তাই যাই পাঠাও না কেন, লোকে মন দিয়ে পড়বে!
এখন না হেসে সবাইকে ফরওয়ার্ড করো!
via http://bengalisms.in